Breaking

Showing posts with label Class 10 Geography. Show all posts
Showing posts with label Class 10 Geography. Show all posts

Thursday, April 20, 2023

April 20, 2023

WBBSE Class 10 Geography Suggestion 2023 Pdf | মাধ্যমিক ভূগোল প্রশ্নোত্তর ২০২৩

WBBSE Class 10 Geography Suggestion 2023 Pdf : তোমরা যে সকল ছাত্রছাত্রী Upcoming Madhyamik Exam 2023-24 দিতে চলেছ এবং ভাবছ কীভাবে তোমার মাধ্যমিক ভূগোল প্রশ্নোত্তর গুলিকে পড়বে তার একটি নমুনা সাজেশন Class 10 Geography Suggestion 2023 টি তোমাকে মাধ্যমিক ভূগোলের প্রশ্ন সম্পর্কে বোধগম্য করে তুলবে।

Friday, January 13, 2023

January 13, 2023

Geography MCQ Class 10 | Geography mcq in bengali pdf

 Geography MCQ Class 10

Geography MCQ in Bengali for Class 10. Geography MCQ Pdf download in Bengali for all students and also aspirants who are taking a preparation of any Government jobs like UPSC. WBPSC.SSC, CGL, Railway, Bank, etc.

Geography MCQ Class 10

Geography MCQ Class 10 - Geography mcq in bengali pdf: এখানে Class 10 Geography MCQ (Multiple Choose Question) দেওয়া হল। MCQ Geography Class 10 প্রশ্নোত্তর গুলির PDF নীচে Geography mcq in bengali pdf download link নীচে দেওয়া রয়েছে।

Saturday, April 30, 2022

April 30, 2022

Geography MCQ- Class 10 geography chapter 1 mcq online test

Geography MCQ-Class 10 Geography Chapter 1 MCQ online test

Here I share the Class 10 Geography MCQ questions with answers. It will also be called Madhyamik Geography MCQ. Before this post, I share the Geography MCQ Chapter 1 exercise questions that have in your Geography book. Geography Chapter 1 অনুশীলনী MCQ.

দশম শ্রেণির ভূগোল


1➤ ভূমিরুপ গঠনকারী প্রক্রিয়াসমুহকে কয় ভাগে ভাগ করা যায়? -

ⓐ ২টি
ⓑ ৩টি
ⓒ ৪টি
ⓓ ৫টি

2➤ ভূমিরুপ গঠনকারী পার্থিব প্রক্রিয়াকে কয় ভাগে ভাগ করা যায়? -

Wednesday, April 27, 2022

April 27, 2022

Geography MCQ - Class 10 Geography Chapter 1

Geography MCQ - Class 10 Geography Chapter 1

In this article Geography MCQ-Class 10 Geography Chapter 1 এ WBBSE এর 'আধুনিক ভূগোল ও পরিবেশ' বই থেকে Geography Chapter 1 এর অনুশীলনীর বহুবিকল্প ভিত্তিক Multiple Choose Questions (MCQ) রয়েছে, সেগুলির উত্তর এখানে শেয়ার করলাম। আশা করি আসন্ন Madhyamik Exam এ তোমাদের Geography পরীক্ষায় বিশেষভাবে সহযোগিতা করবে।

Class 10 Geography Chapter 1


1➤ কোনটি বহির্জাত প্রক্রিয়া নয় -

ⓐ নদী প্রবাহ
ⓑ অগ্ন্যুৎপাত
ⓒ বায়ুপ্রবাহ
ⓓ হিমবাহ


2➤ নদীর সাথে বয়ে আসা প্রস্তর খন্ডগুলি ক্ষুদ্রাকৃতির খন্ডে বিভক্ত হয়ে বালু কণা এবং কাদাকণায় পরিণত হয় যে প্রক্রিয়ায় তা হল -

Sunday, April 24, 2022

April 24, 2022

Class 10 Geography - Class 10 Geography Chapter 1 - হিমবাহের ক্ষয়কার্য

Solutions Class 10 Geography Chapter 1 - Glacier erosion are important questions to prepare for WBBSE Madhyamik Exams. By going through these questions, students will get to know the answer writing style. 

Which will help them in caring more marks in the exam. They will also understand how to express their answers by covering all the important details. Thank You,

হিমবাবের ক্ষয়কার্যের ফলে সৃষ্ট ভূমিরূপ

হিমবাহের ক্ষয়কার্যের ফলে সৃষ্ট ভূমিরূপ


১। হিমবাহ কাকে বলে?

উঃ মেরু অঞ্চলে ও সুউচ্চ পার্বত্যাঞ্চলে হিম্রেখার ঊর্ধ্বে সারাবছর তুষার সঞ্চের ফল্ব এক বৃহৎ দৃঢ় সংবদ্ধ তুষার ক্ষেত্র সৃষ্টি হয়। মাধ্যাকর্ষন শক্তি ও উপরিস্থিত চাপের প্রভাবে তা অত্যন্ত ধীরে ধীরে নীচের দিকে নামতে থাকে। এরূপ গতিশীল বৃহৎ বরফের স্তূপকে হিমবাহ বলা হয়।


২। ভারতের কয়েকটি উল্লেখযোগ্য হিমবাহের নাম লেখ?

উঃ গঙ্গোত্রী, মিলাম, সিয়াচেন, হিস্পার, গ্রেট বলটারো, কাংশুক প্রভৃতি।


৩। নেভে কী?

উঃ ক্রমবর্ধমান চাপ ও ঊর্ধ্বপাতন প্রক্রিয়ায় সৃষ্ট তুষারকে নেভে বলে।


৪। পৃথিবীর দ্রুততম হিমবাহের নাম লেখ?

উঃ গ্রিনল্যান্ডের কোয়ারেক। (গড় গতিবেগ দিনে ২০-২৫ মিঃ)।


৫। পৃথিবীর বৃহত্তম সুপেয় জলের উৎস কোনটি?

উঃ হিমবাহ।

৬। হিমরেখা কী?

উঃ ভূপৃষ্ঠের যে উচ্চতায় সারাবছর তুষার জমে থাকে অথবাযার নীচে তুষার গলে জলে পরিণত হয় সেই সিমারেখাকেই ‘হিমরেখা’ বলে। অথবা স্থায়ী বরফাবৃত বিস্তীর্ণ অঞ্চলের প্রান্তসীমাকে হিমরেখা বলে।


৭। অস্থায়ী ও স্থায়ী হিমরেখা কাকে বলে?

উঃ ঋতুভেদে হিম্রেখার উচ্চতার পার্থক্য হয়। শীতকালে বাতাসের উষ্ণতা কমে যায় বলে হিম্রেখা কিছুটা নীচের দিকে নেমে আসে। একে অস্থায়ী হিমরেখা বলে। আবার ভূপৃষ্ঠের যে উচ্চতার ওপর বরফ কখনো গলে না তাকে স্থায়ী হিমরেখা বলে।


৮। অবস্থানের ভিত্তিতে হিমবাহকে কয়ভাগে ভাগ করা যায় ও কী কী?

উঃ অবস্থানের ভিত্তিতে অ্যালম্যন ১৯৪৮ সালে হিমবাহকে প্রধান তিনটি ভাগে ভাগ করেন। যথা- (ক) মহাদেশীয় হিমবাহ, (খ) পার্বত্য বা উপত্যকা হিমবাহ এবং (গ) পাদদেশীয় হিমবাহ।


৯। মহাদেশীয় হিমবাহ কাকে বলে?

উঃ উচ্চ অক্ষাংশে মহাদেশব্যাপী বিশালাকার বরফের স্তূপকে মহাদেশীয় হিমবাহ বলে।

Madhyamik History pdf

১০। পৃথিবীর বৃহত্তম মহাদেশীয় হিমবাহের নাম লেখ?

উঃ আন্টার্কটিকার ল্যাম্বার্ট ।


১১। পার্বত্য হিমবাহ বা উপত্যকা হিমবাহ কাকে বলে?

উঃ উঁচু পর্বত বা উপত্যকায় দীর্ঘ কাল ধরে তুষার জমে বরফে পরিণত হলে এবং তা অভিকর্ষজ টানে নেমে এলে তাকে পার্বত্য বা উপত্যকা হিমবাহ বলে। এটি আল্পীয় হিমবাহ নামেও পরিচিত।


১২। পৃথিবীর বৃহত্তম উপত্যকা হিমবাহের নাম লেখ?

উঃ আলাস্কার হুবার্ড হিমবাহ।


১৩। ভারতের একটি উপত্যকা হিমবাহের নাম লেখ?

উঃ কারাকোরাম পার্বতের বল্টারো, হিসপার,সিয়াচেন।

১৪। ভারতের বৃহত্তম পার্বত্য বা উপত্যকা হিমবাহের নাম লেখ?

উঃ সিয়াচেন হিমবাহ।

১৫। পাদদেশীয় হিমবাহ কাকে বলে?

উঃ পর্বতের পাদদেশে হিমবাহ অবস্থান করলে তাকে পাদদেশীয় হিমবাহ বলে।


১৬। একটি পাদদেশীয় হিমবাহের নাম লেখ?

উঃ আলাস্কার মালাসপিনা ।

আরও পড়ুনঃ নদীর ক্ষয়কার্যের ফলে সৃষ্ট ভূমিরূপ


১৭। হিমশৈল কী?

উঃ মহাদেশীয় হিমবাহ বিস্তৃত হয়ে সমুদ্রের নিকট চলে এলে সমুদ্রের স্রোত ও তরঙ্গের ধাক্কায় হিমবাহের প্রান্তভাগ ভেঙে গিয়ে জলে ভাসতে থাকে। সমুদ্রজলে ভাসমান বরফের স্তূপকে হিমশৈল বলে।


১৮। বার্গস্রুন্ড কাকে বলে?

উঃ উঁচু পর্বত থেকে উপত্যকার মধ্য দিয়ে হিমাওবাহ নামার সময় হিমবাহ ও পর্বতগাত্রের মধ্যে যে সংকীর্ণ ফাঁক সৃষ্টি হয়, তাকে বার্গস্রুন্ড বলা হয়।


১৯। ক্রেভাস কী?

উঃ ক্রেভাস হল হিমবাহের উপর সমান্ত্রাল ও আড়াআড়ি ফাটল।


২০। হিমবাহ কোন কোন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ক্ষয় সাধন করে?

উঃ হিমবাহ উৎপাটন ও অবঘর্ষ এই দুই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ক্ষয় সাধন করে।


২১। প্লাকিং বা উৎপাটন কী?

উঃ পর্বতগাত্র ও উপত্যকায় ঘর্ষণের ফলে হিমবাহের কিছু অংশ গলে জলে পরিণত হয়। ঐ জল পর্বতের গায়ে ফাটলের মধ্যে প্রবেশ করে পুরায় তা জমে বরফে পরিণত হয়।ফলে আয়তন বৃদ্ধি পেলে জমে যাওয়া বরফ পর্বতগাত্রে প্রবল চাপ দেওয়ায় শিলাখন্দ আলগা হয়ে পড়ে এবং হিমবাহের চাপে তা উৎপাটিত হয়। এই প্রক্রিয়াকে উৎপাটন বা প্লাকিং বলে।

২২। কোথায় উৎপাটন প্রক্রিয়ার নিদর্শন দেখতে পাওয়া যায়?

উঃ ক্যালিফোর্নিয়ার যোসেমিত উপত্যকার গ্রানাইট শিলায়।


২৩। অবঘর্ষ প্রক্রিয়া কাকে বলে?

উঃ হিমবাহের মধ্যে উৎপাটিত শিলাখন্ড আবধ হয়। হিমবাহ চলতে শুরু করলে জমাটবদ্ধ শিলাখন্ডের ঘর্ষণ ক্ষয় হয়। একে অবঘর্ষন বলে।


২৪। সার্ক বা করি কী?

উঃ উচ্চ পার্বত্য অঞ্চলে হিমবাহ চলার পথে উৎপাটন ও অবঘর্ষ প্রক্রিয়ায় হাতল যুক্ত ডেক চেয়ার বা অ্যাম্পিথিয়েটারের মতো ভূমিরূপ গঠন করে। এই ধরণের ভূমিরূপকে ইংল্যান্ডে করি এবং ফ্রান্সে সার্ক বলে।


২৫। প্রতিটি সার্কের কয়টি অংশ থাকে?

উঃ তিনটি অংশ থাকে। (ক) মাথার দিকের খাড়া প্রাচীর, (খ) উঁচু প্রান্ত ভাগ বা বেসিনের কানা এবং (গ) সার্কের বিপরীত মুখী ঢালযুক্ত বেসিন।


২৬। করি হ্রদ কাকে বলে?

উঃ করি বা সার্ক থেকে হিমবাহ সরে গেলে এর বেসিনে অবশিষ্ট বরফ গলে গিয়ে যে হ্রদ সৃষ্টি হয় তাকে করি হ্রদ বলে।


২৭। সার্ক সৃষ্টির অনুকূল পরিবেশগুলি কী কী?

উঃ (ক) পূর্ববর্তী নদী উপত্যকার উপস্থিতি, (খ) প্রচুর তুষারপাত ও (গ) সমজাতীয় শিলার উপস্থিতি।

২৮। পৃথিবীর বৃহত্তম সার্ক এর নাম লেখ?

উঃ অ্যান্টার্কটিকার ওয়ালকট সার্ক।


২৯। এরিটি বা আরেৎ কী?

উঃ দুটি সার্ক পাশাপাশি অবস্থান করলে, এদের মধ্যবর্তী উঁচু খাড়া অংশটিকে হিমশিরা বা এরিটি বা আরেৎ বলে।


৩০। কর্তিত শৈলশিরা কাকে বলে?

উঃ হিমবাহ নদীর মত সম্মুখের বাধা এড়িয়ে বক্র পথে প্রবাহিত হতে পারে না। হিমবাহের কঠিন বরফ ভূমির ঢাল বেয়ে বিশাল তুষারের চাপে ও অভিক্ররষজ টানে সরল্পথেই তা সামনের দিকে এগিয়ে চলে । হিমবাহ প্রবাহপথের দু পাশে অবস্থিত স্পার বা অভিক্ষিপ্তাংশকে উল্লম্বভাবে কেটে সামনের দিকে এগিয়ে চলে , একে কঋত শৈলশিরা বলে

৩১। পিরামিড চূড়া বা হর্ন কী?

উঃ উচ্চ পার্বত্য অঞ্চলে কয়েকটি এইটি একে অপরের বিপরীতমুখে অবস্থান করলে এদের মধ্যবর্তী পর্বতচূড়াটি পিরামিডের মত অবস্থান করে। একে পিরামিড চূড়া বা হর্ণ বলে।


৩২। পিরামিড চূড়াকে হর্ণ বলা হয় কেন?

উঃ সুইজারল্যান্ডের আল্পসের ম্যাটার হর্ণের নাম অনুসারেই পিরামিড চূড়াকে ‘হর্ণ’ বলা হয়


৩৩। হিমদ্রোণী কাকে বলে?

উঃ উচ্চ পার্বত্য অঞ্চলে হিমবাহের ক্ষয়কার্যের ফলে উল্লম্ব খাড়া পাড়যুক্ত উন্মুক্ত ও বিস্তীর্ণ মসৃণ অবতল আকৃতির উপত্যকা গঠিত হয়। এটি ‘U’ আকৃতির দেখতে হয় বলে, একে ‘U’ আকৃতির উপত্যকা বা হিমদ্রোণী বলে।


৩৪। হিমসোপান কাকে বলে?

উঃ হিমবাহের ক্ষয়কার্যের ফলে হিমদ্রোণীতে সিঁড়ি বা ধাপের সৃষ্টি হয়। একে হিমসিঁড়ি বা হিমসোপান বলে।

আরও পড়ুনঃ নদীর সঞ্চয়কার্যের ফলে সৃষ্ট ভূমিরূপ

৩৫। প্যাটারনস্টার হ্রদ কাকে বলে?

উঃ হিমসিঁড়িতে বরফ গলা জল জমে গ্রদ সৃষ্টি হলে তাকে প্যাটারনস্টার হ্রদ বলে।


৩৬। হিমবাহ উপত্যকার আকৃতি ‘U’ এর মতো হয় কেন?

উঃ পূর্বের নদী গঠিত ‘V’ আকৃতির উপত্যকার মধ্য দিয়ে হিমবাহ অগ্রসর হওয়ার সময়ে হিমবাহ উপত্যকা ‘U’ এর ন্যায় আকৃতি গ্রহণ করে। কারণ- (১) হিমবাহের ধীর প্রবাহ, (২) বরফের চাপ, (৩) অবঘর্ষ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ক্ষয়, (৪) তলদেশ ক্ষয় ও পার্শ্ব ক্ষয়ের সমতা


৩৭। ঝুলন্ত উপত্যকা কাকে বলে?

উঃ পার্বত্য উপত্যকায় অনেক সময় ছোটো ছোটো হিমবাহ পরধান হিমবাহের সাথে মিলিত হয়। প্রধান হিমবাহের আয়হতন ও গভীরতা অধিক হওয়ায় এর দ্বারা সৃষ্ট উপত্যকা ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র উপ-হিমবাহ সৃষ্ট উপত্যকা অপেক্ষা বেশি গভীর হয়। এরূপ অবস্থায় ক্ষুদ্রাকৃতির উপ্ত্যকাগুলি মনে হয় যেন প্রধান হিমবাহ উপত্যকার ওপর ঝুলছে। একে ঝুলন্ত উপত্যকা বলে।


৩৮। রসেমতানে কী?

উঃ হিমবাহের প্রবাহপথে কোনো কথিন শিলায় গঠিত উচ্চভূমি অবস্থান করলে হিমবাহের পিছনের দিকের ঢালটি অবঘর্ষ প্রক্রিয়ায় মসৃণ ও মৃদু ঢালযুক্ত হয়। এর বিপরীত ঢালটি উৎপাটনের ফলে অমসৃণ ও ফাটলযুক্ত হয়। পার্বত্য অঞ্চলে হিমবাহের ক্ষয়কার্যের ফলে শক্ত শিলাখন্ডে গঠিত একদিকে মসৃণ ও অপরদিকে অমসৃণ এঁবড়োখেঁবড়ো শিলাখন্ড বা ঢিবিকে রসেমতানে বলা হয়।


৩৯। টেল ও ক্র্যাগ কাকে বলে?

উঃ পার্বত্য হিমবাহের প্রবাহপথের সম্মুখে বৃহৎ ও উঁচু কঠিন শিলা অবস্থান করেলে তা হিমবাহের ক্ষয়কার্যের হাত থেকে টিলার পিছনের নরম শিলাকে রক্ষা করে। ঐ নরম শিলা কঠিন শিলায় গঠিত ঢিবির পিছনে লম্বা লেজের মতো অবস্থান করে। একে পুচ্ছ বা টেল বলে। আর ওই এবড়োখেবড়ো টিলাকে ক্র্যাগ বলে।


৪০। ফিয়োর্ড কী?

উঃ উচ্চ অকশাংশের সমুদ্র উপকূলে হিমদ্রোণী যদি সমুদ্রতলের থেকেও গভীর হয়, তবে তা সমুদ্র জলে নিমজ্জিত অবস্থায় অবস্থান করে। আংশিক নিমজ্জিত এ জাতীয় হিমবাহ উপত্যকা ফিয়োর্ড নামে পরিচিত।


৪১। ফিয়ার্ড কী?

উঃ ফিয়োর্ডগুলি সরলরৈখিক, সুগভীর ও বিস্তৃত তলদেশ যুক্ত সমুদ্রের দিকে প্রসারিত খাড়া পর্বত দিয়ে ঘেরা ছোট ফিয়োর্ডকে ফিয়ার্ড বলে।

আরও পড়ুনঃ 

Class 10 Geography Chapter 1- নদীর ক্ষয়কার্যের ফলে সৃষ্ট ভূমিরূপClick Here
Class 10 Geography Chapter 1- নদীর সঞ্চয়কার্যের ফলে সৃষ্ট ভূমিরূপClick Here

Friday, April 22, 2022

April 22, 2022

Class 10 Geography - Class 10 Geography Chapter 1

Class 10 Geography - Class 10 Geography Chapter 1

Class 10 Geography I share Class 10 Geography Chapter 1 questions and answers. In this, You found a lot of questions and answers in Class 10 of the Geography subject.

Geography chapter 1 Class 10Landforms formed as a result of river storage (নদীর সঞ্চয়কার্যের ফলে সৃষ্ট ভূমিরূপ).এর আগে Class 10 Geography-Landforms caused by river erosion (নদীর ক্ষয়কার্যের ফলে সৃষ্ট ভূমিরূপ) এর প্রশ্নোত্তর শেয়ার করেছি যা তোমাদের আসন্ন Madhyamik Examination 2023 তে বিশেষ উপযোগী হবে। Thank You,


Class 10 Geography - Class 10 Geography Chapter 1

নদীর সঞ্চয়কার্যের ফলে সৃষ্ট ভূমিরূপ

১। নদীর সঞ্চয়কার্যের ফলে সৃষ্ট ভূমিরূপগুলি কী কী?
উঃ পলল ব্যজনী ও পলল শঙ্কু , নদীবাঁক, অশ্বক্ষুরাকৃতি হ্রদ, প্লাবনভূমি ইত্যাদি।

২। পলল ব্যজনী কাকে বলে?
উঃ পর্বতের পাদদেশে ভূমির ঢাল ভীষণভাবে কমে যায়। তাই পার্বত্য অঞ্চলের ক্ষয়ীভূত পদার্থ যেমন নুটি, বালি, কাঁকর, বালি ইত্যাদি অপেক্ষাকৃত বৃহৎ ও ভারী শিলাখন্ড ঢাল পরিবর্তনের সংযোগস্থলেই নদীর মুখে সঞ্চিত ছোটো প্রস্তর, বালি, সূক্ষ্ম পলিকণা বহুদুর ছড়িয়ে পড়ে। ফলে ত্রিকোণাকার শীর্ষ যুক্ত পাখার ন্যায় ভূমিরূপ সৃষ্টি হয়। একে পলল ব্যজনী বলে।

৩। পলল শঙ্কু বা পলি শঙ্কু কাকে বলে?
উঃ পার্বত্য অঞ্চল ছেরে নদী সমভুমিতে পরবেশ করা মাত্র গতিপথের ঢাল হঠাত১১ কমে যায় বলে নদী বাহিত বালি, নুড়ি, কাঁকর, প্রস্তর খন্ড প্রভৃতি প্ররবতের পাদদেশে শঙ্কুর আকারে সঞ্চিত হয়। এটি পলল শঙ্কু বা পলি শঙ্কু বলে।

৪। পলল শঙ্কুর গড় ঢাল কত?
উঃ ১৫ ডিগ্রি।

৫। নদীবাঁক কী?
উঃ সমভূমিতে নদীখাত পলিপূর্ণ হয়ে পড়লে নদী বাধা কাটিয়ে বক্রপথে প্রবাহিত হয়। দৈর্ঘ্য বরাবর প্রবাহিত নদীর এই বক্রতা নদীবাঁক নামে পরিচিত।

৬। মিয়েন্ডার কী?
উঃ মিয়েন্ডার হল সাধারনত নদীবাঁক। তুরস্কের মিয়েন্ড্রস নদীর বাঁক অনুসারে সকল নদী বাঁককে মিয়েন্ডার বলা হয়।

৭। অশ্বক্ষুরাকৃতির হ্রদ কাকে বলে?
উঃ নদী খুব একেঁ বেঁকে প্রবাহিত হলে পার্শ্বক্ষয়ের ফলে নদীর উত্তল ঢাল ক্ষয় প্রাপ্ত হয়ে অবতল ঢালে ক্ষয়প্রাপ্ত পদার্থগুলি সঞ্চিত হয়ে নদী বাঁক প্রায় বৃত্তাকার আকার ধারণ করে। নদী বাঁকের পরিমান বৃদ্ধি পেয়ে অনেক সময় দুটি বাঁকের মধ্যবর্তী স্থান বা বাঁক গ্রীবা জলের স্রোতের আঘাতে ক্ষয়প্রাপ্ত হলে বাঁক দুটি জুড়ে যায় ও নদী সোজা পথে এগিয়ে চলে। পৃথক হয়ে পড়া অংশটি অশ্বের (ঘোড়া) ক্ষুরের ন্যায় বক্র আকৃতির হ্রদ গঠন করে। একে অশ্বক্ষুরাকৃতির হ্রদ বলে।

৮। প্লাবনভূমি কাকে বলে?
উঃ নদীর পরিনত অবস্থায় ভূমির ঢাল কম হয়। এর ফলে নদী উপত্যকা ক্রমশ অগভীর ও প্রশস্ত হয়। বর্ষাকালের অতিরিক্ত জলরাশি নদী তার খাতে ধরে রাখতে পারেনা। ফলে নদীর জল উপচে নদী উপত্যকায় প্লাবনের সৃষ্টি করে। প্লাবনের জন্য নদীর দুই তীরে পলি বালি সঞ্চিত করে যে ভূমির সৃষ্টি হয় তাকে প্লাবন ভূমি বলে।

৯। স্বাভাবিক বাঁধ কাকে বলে?
উঃ প্লাবনের পর কিছু পরিমাণ জল নদী খাতে ফিরে এলেও কর্দম ও পলিরাশি নদির কিনারায় এসে সঞ্চিত হয়। প্রতিবছর বন্যার সময় এরূপ সঞ্চয়ের ফলে নদীর পাড়ের উচ্চতা বাড়তে বাড়তে স্বল্পোচ্চ শৈলশিরার ন্যায় ভূমিরূপ গঠন করে। নদীর পাড়ে সঞ্চিত সঞ্চিত এই উঁচু হয়ে বাঁধের আকারে অবস্থান করে। একে স্বাভাবিক বাঁধ বলে।

১০। খাঁড়ি কী?
উঃ জোয়ারভাঁটা প্রবণ মোহানা অঞ্চলকে খাঁড়ি বলে।

১১। জোয়ার ভাঁটার প্রাবল্যতার ভিত্তিতে খাঁড়িকে কয় ভাগে ভাগ করা যায়?
উঃ তিন ভাগে। যথা- (ক) ছোট খাঁড়ি, (খ) মাঝারি খাঁড়ি এবং (গ) বৃহৎ খাঁড়ি।

১২। বদ্বীপ কাকে বলে?
উঃ নদী প্রবাহের শেষ অবস্থায় অপেক্ষাকৃত শান্ত সমুদ্রে বা হ্রদে নদীর প্রবাহ বন্ধ হয়ে গেলে নদীবাহিত পলি নদীর মুখে ও সংলগ্ন মোহনায় সঞ্চিত হয়। সঞ্চিত পলিরাশি বিস্তৃত হয়ে ত্রিকোণাকার মাত্রাহীন ‘ব’ বা গ্রিক শব্দ ডেল্টার ন্যায় ভূমিরূপ সৃষ্টি হয়। একে বদ্বীপ বলে।

১৩। পৃথিবীর বৃহত্তম ব-দ্বীপের নাম লেখ?
উঃ গঙ্গা-ব্রহ্মপুত্র বদ্বীপ।

১৫। ধনুকাকৃতির বদ্বীপ কাকে বলে?
উঃ মোহনার দিকে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই শাখা-প্রশাখাযুক্ত নদীগুলির মধ্যে মুল অনুগামী নদীটি অধিকা শক্তিশালী হয়। ফলে নদীটির সঞ্চয় সমুদ্রবক্ষে কিছুটা এগিয়ে যায়। তুলনামুলকভাবে শাখানদীগুলির অবক্ষেপ সমুদ্রে বেশি দূর বিস্তৃত হতে পারে না। ফলে বদ্বীপটি ধনুকের মতো বাঁকা বা অর্ধবৃত্তাকারে বিস্তৃত হয় । একে ধনুকাকৃতির বদ্বীপ বলে।

১৬। ধনুকাকৃতির বদ্বীপ দেখা যায় এমন কয়েকটি নদীর নাম লেখ?
উঃ নীলনদ, রাইন, হোয়াং-হো, মহানদী, গদাবরী, ইরাবতী ইত্যাদি।

১৭। কাস্পেট স্পিট কাকে বলে?
উঃ পুরোদেশীয় দুটি স্পিট দুদিক থেকে বাড়তে বাড়তে পরস্পরের সাথে মিলিত হলে অথবা হুক কিংবা একক যৌগিক স্পিটের উন্মুক্ত প্রান্ত থেকে পুনরায় উপকূলের সাথে যুক্ত হলে যে স্পিট সৃষ্টি হয় তাকে কাস্পেট স্পিট বলে।

১৮। তীক্ষ্ণাগ্র বদ্বীপ কাকে বলে?
উঃ নদী মোহনায় সঞ্চিত পদার্থ সমুহ দুদিকে বিস্তৃত হয়ে বদ্বীপের সম্মুখভাগ তীক্ষ্ণ আকৃতি ধারন করে। একে তীক্ষ্ণাগ্র ব-দ্বীপ বলে।

১৯। একটি তীক্ষ্ণাগ্র বদ্বীপের উদাহরণ দাও?
উঃ স্পেনের রিও এবরো বদ্বীপ। 

২০। পাখীর পা-এর মতো বদ্বীপ কাকে বলে?
উঃ নদীর জলের ঘনত্ব সমুদ্র জল অপেক্ষা কম হলে এবং নদীর গতিবেগ বদ্বীপ অঞ্চলে একটু বেশি থাকলে দ্রবিভূত পদার্থগুলি সমুদ্রে অনেক বেশি দূর পর্যন্ত পৌঁছে অধঃক্ষিপ্ত হয়। সূক্ষ্ম পললরাশি অধিক লবনাক্ত সমুদ্রে আসা মাত্রই নদীর দুপাশে অধঃক্ষিপ্ত হয়। শাখা নদীর ক্ষেত্রেও একই ধরনের পলি সঞ্চয় হলে সমগ্র বদ্বীপটি পাখির পায়ের মতো দেখায়। একে পাখির পায়ের মতো বদ্বীপ বলে।

২১। পাখির পায়ের মতো দেখতে এরূপ একটি বদ্বীপের নাম লেখ?
উঃ মিসিসিপি বদ্বীপ।

২২। বদ্বীপ গঠনের অনুকূল পরিবেশগুলি লেখ?
উঃ নদীর মোহনায় বদ্বীপ গঠিত হয়ার জন্য নিম্নলিখিত অনুকূল পরিবেশ প্রয়োজন। যথা –
মোহনাকে মৃদু ঢালু সমুদ্রের সাথে মিশলে দ্রুত বদ্বীপ গঠিত হয়। সমুদ্র জলের লবণতা বেশি হলে পলি দ্রুথারে অধঃক্ষিপ্ত হয়। নদী অববাহিকার ক্ষেত্রমান যত বেশি হয় পলির পরিমাণো নদীতে তত বাড়ে। মধ্য ও নিম্নগতির দৈর্ঘ্য বেশি হওয়া প্রয়োজন। দারণ অববাহিকায় ক্ষয় যত বেশি হয় নদীতে পলির পরিমাণ তত বাড়ে। মোহনার কাছে সমুদ্রে জোয়ারভাটার প্রকোপ কম হওয়া প্রয়োজন।

২৩। লোহাচড়া দ্বীপটি কোন নদীর মোহনায় অবস্থিত?
উঃ হুগলি নদির মোহনায়।

২৪। লোহাচড়া দ্বীপটি কত সালে সম্পূর্ণ বিলিন হয়ে যায়?
উঃ ১৯৮০ সালে।

২৫। ঘোড়ামারা দ্বীপটি কোথায় অবস্থিত হয়?
উঃ কলকাতা থেকে ১৫০ কিমি দূরে অবস্থিত।

২৬। হিউমুর দ্বীপটি কোথায় অবস্থিত?
উঃ হাঁড়িভাঙা নদীর মোহনায়।

Sunday, April 17, 2022

April 17, 2022

Class 10 Geography - Class 10 Geography Chapter 1

Class 10 Geography - Class 10 Geography Chapter 1

In this article, I share the Class 10 Geography Question answer. These Questions are the Class 10 Geography Chapter 1. WBBSE Class 10 Geography chapter 1 question answer.Over view of WBBSE Class 10 Geography Chapter 1: 

Extruded Process and Created Landforms এখানে তোমরা খুঁজে পাবে দশম শ্রেণীর ভূগোলের প্রথম অধ্যায়ে বহির্জাত প্রক্রিয়া ও সৃষ্ট ভূমিরূপ থেকে নদীর ক্ষয়কার্যের ফলে সৃষ্ট ভূমিরূপের প্রশ্নোত্তর যেগুলি তোমাকের Madhyamik Exam 2023 তে বিশেষভাবে সহযোগিতা করবে।Class 10 Geography chapter 1. Geography chapter 1 class 10.


নদীর ক্ষয়কার্যের ফলে সৃষ্ট ভূমিরূপ

১। ভূমিরূপ গঠনকারী প্রক্রিয়া দু’টি কী কী?
উঃ (ক) অন্তর্জাত প্রক্রিয়া ও (খ) বহির্জাত প্রক্রিয়া।