Class 10 Geography - Class 10 Geography Chapter 1
In this article, I share the Class 10 Geography Question answer. These Questions are the Class 10 Geography Chapter 1. WBBSE Class 10 Geography chapter 1 question answer.Over view of WBBSE Class 10 Geography Chapter 1:
Extruded Process and Created Landforms এখানে তোমরা খুঁজে পাবে দশম শ্রেণীর ভূগোলের প্রথম অধ্যায়ে বহির্জাত প্রক্রিয়া ও সৃষ্ট ভূমিরূপ থেকে নদীর ক্ষয়কার্যের ফলে সৃষ্ট ভূমিরূপের প্রশ্নোত্তর যেগুলি তোমাকের Madhyamik Exam 2023 তে বিশেষভাবে সহযোগিতা করবে।Class 10 Geography chapter 1. Geography chapter 1 class 10.
নদীর ক্ষয়কার্যের ফলে সৃষ্ট ভূমিরূপ
১। ভূমিরূপ গঠনকারী প্রক্রিয়া দু’টি কী কী?
উঃ (ক) অন্তর্জাত প্রক্রিয়া ও (খ) বহির্জাত প্রক্রিয়া।
২। অন্তর্জাত প্রক্রিয়া কাকে বলে?
উঃ ভূ-অভ্যন্তরে সৃষ্ট যে প্রাকৃতিক শক্তিগুলি ভূ-পৃষ্ঠে ভূমিরূপের পরিবর্তন ঘটায় তাদের অন্তর্জাত প্রক্রিয়া বলা হয়।
৩। বহির্জাত প্রক্রিয়া কাকে বলে?
উঃ ভূপৃষ্ঠে ও উপপৃষ্টীয় অংশে বাইরের শক্তিসমুহ যে যে পদ্ধতিতে নগ্নীভবন ঘটায়, তাদের বহির্জাত প্রক্রিয়া বলা হয়।
৪। অন্তর্জাত প্রক্রিয়ার ফলে সৃষ্ট ভূমিরূপগুলি কী কী?
উঃ পর্বত, মালভূমি ও সমভূমি।
৫। ভূমিরূপ গঠনকারী বহির্জাত শক্তিগুলি কী কী?
উঃ নদীপ্রবাহ, বায়ূপ্রবাহ, হিমবাহ, সমুদ্রতরঙ্গ ও ভৌমজল ইত্যাদি।
৬। নগ্নীভবন কাকে বলে?
উঃ দীর্ঘকাল ধরে বহির্জাত শক্তি শিলাস্তরের ওপর আবহবিকার, পুঞ্জিত ক্ষয় ও ক্ষয়ীভবন ঘটায়। ফলে উপরের শিলাস্তর অপসৃত হয় ও নীচের শিলাস্তর উন্মুক্ত হয়। একে নগ্নীভবন বলে।
৭। পার্বত্য অঞ্চলে নদীর ক্ষয়কার্যের ফলে সৃষ্ট ভূমিরূপ কী আকৃতির হয়?
উঃ ইংরেজী অক্ষর I ও V এর মতো হয়।
৮। নদীর কোন গতিতে মন্থকূপ দেখা যায়?
উঃ উচ্চগতিতে বা পার্বত্য গতিতে।
৯। বহির্জাত শক্তিগুলি কোন কোণ পদ্ধতিতে সম্পন্ন হয়?
উঃ তিনটি পদ্ধতিতে। যথা- (ক) অবরোহন, (খ) আরোহন এবং (গ) জৈবিক।
১০। নদী কাকে বলে বা নদী কী?
উঃ যে সকল স্বাভাবিক জলধারা তুষার গলা জল বা বৃষ্টির জলে পুষ্ট হয়ে বা প্রস্রবণ থেকে উৎপন্ন হয়ে ভূমির ঢাল অনুসারে উচ্চভূমি থেকে বহুদুর প্রবাহিত হওয়ার পর সাগর, হ্রদ, বা অন্য কোন জলাধারায় এসে মিলিত হয়, তাকে নদী বলে।
১১। উপনদী কাকে বলে?
উঃ যে নদী কোনো উচ্চভুমি থেকে উৎপন্ন হয়ে কোনো বড়ো নদীতে এসে মেশে তাকে উপনদী বলে।
১২। শাখা নদী কাকে বলে?
উঃ কোনো নদী বড়ো নদী থেকে বেরিয়ে সাগর হ্রদ বা অন্য কোনো নদীতে এসে পড়ে তাকে শাখা নদী বলে।
১৩। নদী অববাহিকা কাকে বলে?
উঃ কোন প্রধান নদী ও তার উপনদী-শাখানদী মিলিত হয়ে যে জায়গা টুকু অধিকার করে আছে অর্থাৎ যতটুকু অঞ্চলে নদী তার বিভিন্ন কাজ করে চলেছে , তাকে নদী অববাহিকা বলে।
১৪। ধারণ অববাহিকা কাকে বলে?
উঃ পার্বত্য অঞ্চলে নদী যতটুকু জায়গা অধিকার করে থাকে তাকে ধারণ অববাহিকা বলে।
১৫। নদী উপত্যকা কী?
উঃ নদীর উৎপত্তিস্থল থেকে মোহনা পর্যন্ত নদীখাতের উভয় পার্শ্বের উচ্চভূমির মধ্যে দীর্ঘ ও সংকীর্ণ নিম্নভূমিকে নদী উপত্যকা বলে।
১৭। জলবিভাজিকা কাকে বলে?
উঃ যে উচ্চভূমির দুই বা তার বেশি নদী গোষ্ঠীকে পৃথক করে তাকে জলবিভাজিকা বলে।
১৮। নদী উৎস কী?
উঃ নদী যেখানে উৎপন্ন হয় তাকে নদী উৎস বলে।
১৯। নদী মোহনা কী?
উঃ নদী যেখানে সাগর বা হ্রদে পতিত হয় তাকে মোহনা বলে।
২০। নদী প্রবাহের কয়টি গতি ও কী কী?
উঃ তিনটি গতি। যথা- উচ্চগতি বা পার্বত্য প্রবাহ, মধ্যগতি বা সমভূমি প্রবাহ এবং নিম্নগতি বা ব-দ্বীপ প্রবাহ।
২১। আদর্শ নদী কাকে বলে?
উঃ যে সব নদীর উচ্চগতি, মধ্যগতি এবং নিম্নগতি প্রবাহ লক্ষ করা যায় তাকে আদর্শ নদী বলে।
২২। একটি আদর্শ নদীর নাম লেখ?
উঃ গঙ্গা নদী।
২৩। গঙ্গা নদী কোন স্থানে দুটি ভাগে বিভক্ত হয়েছে?
উঃ মুর্শিদাবাদ জেলার ধুলিয়ানের কাছে।
২৪। গঙ্গার কয়টি শাখা নদী ও কী কী?
উঃ দু’টি । যথা- পদ্মা ও ভাগীরথী।
২৫। গঙ্গা নদী কোথায় পতিত হয়েছে?
উঃ বঙ্গোপসাগরে।
২৬। পদ্মা নদী কোন দিকে প্রবাহিত হয়েছে?
উঃ পুর্ব দিকে প্রবাহিত হয়ে বাংলাদেশের মধ্য দিয়ে বঙ্গোপসাগরে পড়েছে।
২৭। ভাগীরথী নদী কোন দিকে প্রবাহিত হয়েছে?
উঃ পশ্চিম দিকে প্রবাহিত হয়ে পশ্চিমবঙ্গের মধ্য দিয়ে বঙ্গোপসাগরে পড়েছে।
২৮। জলচক্র কী?
উঃ যে প্রক্রিয়ায় ভূপৃষ্ঠের জল জলীয় বাষ্পে পরিনত হয়ে বায়ুমন্ডলে মেঘে ঘনীভূত হয়ে আবার বৃষ্টি রূপে ভূ-পৃষ্ঠে নেমে আসে তাকে জলচক্র বলা হয়।
২৯। নদীর ক্ষয়ের মাত্রা কোন কোন বিষয়ের উপর নির্ভর করে?
উঃ নদীর ক্ষয়ের মাত্রা নির্ভর করে – (ক) জলের গতিবেগ, (খ) জলের পরিমাণ, (গ) শিলাস্তরের প্রকৃতি এবং (ঘ) নদীর মধ্যে বাহিত পদার্থের আয়তন ও পরিমানের উপর।
৩০। জলপ্রবাহ ক্ষয় কাকে বলে?
উঃ পার্বত্য অঞ্চলে জলস্রোতের প্রবল আঘাতে নদীখাত ও নদী পাড়ের অপেক্ষাকৃত কোমল অংশ খুলে বেরিয়ে আসে, এক জলপ্রবাহ ক্ষয় বলে।
৩১। অবঘর্ষ ক্ষয় কাকে বলে?
উঃ নদী বাহিত নুড়ি, প্রস্তরখন্দ প্রভৃতি নদীর তলদেশ ও পার্শদেশে আঘাত করে উপত্যকাকে ক্ষয় করে, মসৃণ করে ও এর গভীরতা বাড়ায়। একে অবঘর্ষ ক্ষয় বলে।
৩২। ঘর্ষণ ক্ষয় কাকে বলে?
উঃ নদী বাহিত বিভিন্ন আকারের প্রস্ততখন্ড পরস্পর সংঘর্ষের ফলে ভেঙে গিয়ে অবশেষে নুড়ি বালি ও কাদাকণায় পরিণত হয়। এক ঘর্ষণ ক্ষয় বলে।
৩৩। দ্রবণ ক্ষয় কাকে বলে?
উঃ নদীর জলের সাথে দ্রবীভূত অম্লের প্রভাবে কিছু কিছু শিলাস্তর রাসায়নিক ভাবে বিয়োজিত হয়ে ক্ষয় হয়। একেই দ্রবণ ক্ষয় বলে।
৩৪। ষষ্ঠঘাতের সূত্রটি লেখ?
উঃ নদীর বহন ক্ষমতা নির্ভর করে নদীর গতিবেগ, জলের পরিমাণ এবং পদার্থের পরিমাণের উপর। যদি নদীর গতিবেগ কোন কারণে দ্বিগুণ বৃদ্ধি পায় তবে সেই নদীর বহন করার ক্ষমতা বা ৬৪ গুণ বাড়ে। একেই ষষ্ঠঘাতের সূত্র বলে।
৩৫। নদীর বহন ক্ষমতাIকোন কোনiঅবস্থার উপর নির্ভর করে?
উঃ (ক) নদীর গতিবেগ, (খ) জলের পরিমাণ, (গ) ভূমির ঢাল এবং (ঘ) বাহিত পদার্থের পরিমান ও আয়তনের উপর।
৩৬। ইংরেজী I ও V আকৃতির উপত্যকা নদী প্রবাহের কোন গতিতে সৃষ্টি হয়?
উঃ উচ্চগতি বা পার্বত্য প্রবাহে।
৩৭। মন্থকূপ কোথায় দেখা যায়?
উঃ নদীর উচ্চগতিতে বা পার্বত্য প্রবাহে।
৩৮। পৃথিবীর গভীরতম গিরিখাত কোনটি?
উঃ গন্ডকী নদীর ওপর কালি-গন্ডকী গিরিখাত।
৪০। কালী-গন্ডকী গিরিখাতের গভীরতা কত?
উঃ ৫৫৭১ মিটার।
৪১। কালী-গন্ডকী গিরিখাত কোথায় অবস্থিত?
উঃ নেপাল হিমালয়ের ঘাসি নামক গ্রামের কাছে।
৪২। দক্ষিণ আমেরিকার একটি গিরিখাতের নাম লেখ?
উঃ পেরুর এল ক্যানন দ্য কলকার গিরিখাত।(৩২২৩ মিঃ)
৪৩। গিরিখাত ও ক্যানিয়ন কী?
উঃ নদী উপত্যকা গভীর ও সংকীর্ণ হলে তাকে গিরিখাত বলে। শুষ্ক অঞ্চলে গিরিখাতকে ক্যানিয়ন বলা হয়।
৪৪। পৃথিবীর বৃহত্তম ক্যানিয়ন কোনটি?
উঃ কলোরাডো নদীর গ্রান্ড ক্যানিয়ন।
৪৫। শৃঙ্খলিত শৈলশিরা কী?
উঃ পার্বত্য অঞ্চলে নদীর সম্মুখে বাধা স্বরূপ শৈলশিরা বা পাহাড় থাকলে তা এড়িয়ে যাওয়ার জন্য নদী এঁকে বেঁকে প্রবাহিত হয়। দূর থেকে মনে হয়, শৈলশিরাগুলি উপ্ত্যকার মধ্যে শৃঙ্খলাবদ্ধ ভাবে অবস্থান করে । একে শৈলশিরা বলে।
৪৬। জলপ্রপাত কালে বলে?
উঃ নদীর দৈর্ঘ্য বরাবর গতিপথের ঢাল অসম হলে নদীর জল প্রবল বেগে নীচের দিকে পড়ে, একে জলপ্রপাত বলে।
৪৭। পৃথিবীর বৃহত্তম জলপ্রপাতের নাম কী?
উঃ উত্তর আমেরিকা ও কানাডার নায়াগ্রা জলপ্রপাত (৬২ মিঃ)।
৪৮। পৃথিবীর উচ্চতম জলপ্রপাতের নাম কী?
উঃ ভেনেজুয়েলার সাল্টো জলপ্রপাত (৯৮৬ মিঃ দক্ষিণ আমেরিকা)।
৪৯। ভিক্টোরিয়া জলপ্রপাত কোন নদীতে অবস্থিত?
উঃ আফ্রিকার জাম্বেসী নদীতে।
৫০। ভিক্টোরিয়া জলপ্রপাতের উচ্চতা কত?
উঃ ১১০ মিটার।
৫১। স্কার্প প্রপাত কী?
উঃ মাল্ভূমির খাড়া ঢাল বেয়ে কোন নদী প্রবাহিত হয়ে যে জলপ্রপাতের সৃষ্টি হয়, তা স্কার্প প্রপাত নামে পরিচিত।
৫২। খরস্রোত কী?
উঃ জলস্রোতের ঢাল খুব বেশি হলে তাকে খরস্রোত বলে।
৫৩। কাসকেড কাকে বলে?
উঃ জলপ্রপাত ধাপে ধাপে নেমে এলে তাকে কাসকেড বলে।
৫৪। ক্যাটার্যাক্ট কী?
উঃ জলপ্রপাতে বিপুল পরিমাণে জল প্রবাহিত হলে তাকে ক্যাটার্যাক্ট বলে।
৫৫। প্লাঞ্জপুল বা প্রপাতকূপ কী?
উঃ জলপ্রপাতের নীচের দিকে জলের গতিবেগ ও শক্তি বেশি থাকায় সেখানে ঘূর্ণী সৃষ্টি হয়ে গর্তের তৈরী হয়। অনেকটা হাড়ির মতো দেখতে এই কূপ প্রপাত কূপ নামে পরিচিত।
৫৬। মন্থকূপ কী?
উঃ নদী খাতে সৃষ্ট কেটলী আকৃতির বা বেলনাকৃতির গহ্বরকে মন্থকূপ বা পটহোল বলে।
উঃ নদীর ক্ষয়ের মাত্রা নির্ভর করে – (ক) জলের গতিবেগ, (খ) জলের পরিমাণ, (গ) শিলাস্তরের প্রকৃতি এবং (ঘ) নদীর মধ্যে বাহিত পদার্থের আয়তন ও পরিমানের উপর।
৩০। জলপ্রবাহ ক্ষয় কাকে বলে?
উঃ পার্বত্য অঞ্চলে জলস্রোতের প্রবল আঘাতে নদীখাত ও নদী পাড়ের অপেক্ষাকৃত কোমল অংশ খুলে বেরিয়ে আসে, এক জলপ্রবাহ ক্ষয় বলে।
৩১। অবঘর্ষ ক্ষয় কাকে বলে?
উঃ নদী বাহিত নুড়ি, প্রস্তরখন্দ প্রভৃতি নদীর তলদেশ ও পার্শদেশে আঘাত করে উপত্যকাকে ক্ষয় করে, মসৃণ করে ও এর গভীরতা বাড়ায়। একে অবঘর্ষ ক্ষয় বলে।
৩২। ঘর্ষণ ক্ষয় কাকে বলে?
উঃ নদী বাহিত বিভিন্ন আকারের প্রস্ততখন্ড পরস্পর সংঘর্ষের ফলে ভেঙে গিয়ে অবশেষে নুড়ি বালি ও কাদাকণায় পরিণত হয়। এক ঘর্ষণ ক্ষয় বলে।
৩৩। দ্রবণ ক্ষয় কাকে বলে?
উঃ নদীর জলের সাথে দ্রবীভূত অম্লের প্রভাবে কিছু কিছু শিলাস্তর রাসায়নিক ভাবে বিয়োজিত হয়ে ক্ষয় হয়। একেই দ্রবণ ক্ষয় বলে।
৩৪। ষষ্ঠঘাতের সূত্রটি লেখ?
উঃ নদীর বহন ক্ষমতা নির্ভর করে নদীর গতিবেগ, জলের পরিমাণ এবং পদার্থের পরিমাণের উপর। যদি নদীর গতিবেগ কোন কারণে দ্বিগুণ বৃদ্ধি পায় তবে সেই নদীর বহন করার ক্ষমতা বা ৬৪ গুণ বাড়ে। একেই ষষ্ঠঘাতের সূত্র বলে।
৩৫। নদীর বহন ক্ষমতাIকোন কোনiঅবস্থার উপর নির্ভর করে?
উঃ (ক) নদীর গতিবেগ, (খ) জলের পরিমাণ, (গ) ভূমির ঢাল এবং (ঘ) বাহিত পদার্থের পরিমান ও আয়তনের উপর।
৩৬। ইংরেজী I ও V আকৃতির উপত্যকা নদী প্রবাহের কোন গতিতে সৃষ্টি হয়?
উঃ উচ্চগতি বা পার্বত্য প্রবাহে।
৩৭। মন্থকূপ কোথায় দেখা যায়?
উঃ নদীর উচ্চগতিতে বা পার্বত্য প্রবাহে।
৩৮। পৃথিবীর গভীরতম গিরিখাত কোনটি?
উঃ গন্ডকী নদীর ওপর কালি-গন্ডকী গিরিখাত।
৪০। কালী-গন্ডকী গিরিখাতের গভীরতা কত?
উঃ ৫৫৭১ মিটার।
৪১। কালী-গন্ডকী গিরিখাত কোথায় অবস্থিত?
উঃ নেপাল হিমালয়ের ঘাসি নামক গ্রামের কাছে।
৪২। দক্ষিণ আমেরিকার একটি গিরিখাতের নাম লেখ?
উঃ পেরুর এল ক্যানন দ্য কলকার গিরিখাত।(৩২২৩ মিঃ)
৪৩। গিরিখাত ও ক্যানিয়ন কী?
উঃ নদী উপত্যকা গভীর ও সংকীর্ণ হলে তাকে গিরিখাত বলে। শুষ্ক অঞ্চলে গিরিখাতকে ক্যানিয়ন বলা হয়।
৪৪। পৃথিবীর বৃহত্তম ক্যানিয়ন কোনটি?
উঃ কলোরাডো নদীর গ্রান্ড ক্যানিয়ন।
৪৫। শৃঙ্খলিত শৈলশিরা কী?
উঃ পার্বত্য অঞ্চলে নদীর সম্মুখে বাধা স্বরূপ শৈলশিরা বা পাহাড় থাকলে তা এড়িয়ে যাওয়ার জন্য নদী এঁকে বেঁকে প্রবাহিত হয়। দূর থেকে মনে হয়, শৈলশিরাগুলি উপ্ত্যকার মধ্যে শৃঙ্খলাবদ্ধ ভাবে অবস্থান করে । একে শৈলশিরা বলে।
৪৬। জলপ্রপাত কালে বলে?
উঃ নদীর দৈর্ঘ্য বরাবর গতিপথের ঢাল অসম হলে নদীর জল প্রবল বেগে নীচের দিকে পড়ে, একে জলপ্রপাত বলে।
৪৭। পৃথিবীর বৃহত্তম জলপ্রপাতের নাম কী?
উঃ উত্তর আমেরিকা ও কানাডার নায়াগ্রা জলপ্রপাত (৬২ মিঃ)।
৪৮। পৃথিবীর উচ্চতম জলপ্রপাতের নাম কী?
উঃ ভেনেজুয়েলার সাল্টো জলপ্রপাত (৯৮৬ মিঃ দক্ষিণ আমেরিকা)।
৪৯। ভিক্টোরিয়া জলপ্রপাত কোন নদীতে অবস্থিত?
উঃ আফ্রিকার জাম্বেসী নদীতে।
৫০। ভিক্টোরিয়া জলপ্রপাতের উচ্চতা কত?
উঃ ১১০ মিটার।
৫১। স্কার্প প্রপাত কী?
উঃ মাল্ভূমির খাড়া ঢাল বেয়ে কোন নদী প্রবাহিত হয়ে যে জলপ্রপাতের সৃষ্টি হয়, তা স্কার্প প্রপাত নামে পরিচিত।
৫২। খরস্রোত কী?
উঃ জলস্রোতের ঢাল খুব বেশি হলে তাকে খরস্রোত বলে।
৫৩। কাসকেড কাকে বলে?
উঃ জলপ্রপাত ধাপে ধাপে নেমে এলে তাকে কাসকেড বলে।
৫৪। ক্যাটার্যাক্ট কী?
উঃ জলপ্রপাতে বিপুল পরিমাণে জল প্রবাহিত হলে তাকে ক্যাটার্যাক্ট বলে।
৫৫। প্লাঞ্জপুল বা প্রপাতকূপ কী?
উঃ জলপ্রপাতের নীচের দিকে জলের গতিবেগ ও শক্তি বেশি থাকায় সেখানে ঘূর্ণী সৃষ্টি হয়ে গর্তের তৈরী হয়। অনেকটা হাড়ির মতো দেখতে এই কূপ প্রপাত কূপ নামে পরিচিত।
৫৬। মন্থকূপ কী?
উঃ নদী খাতে সৃষ্ট কেটলী আকৃতির বা বেলনাকৃতির গহ্বরকে মন্থকূপ বা পটহোল বলে।
No comments:
Post a Comment