Thursday, August 19, 2021

Class 6 History Chapter 1 Question Answer | ষষ্ঠ শ্রেণীর ইতিহাস প্রথম অধ্যায়ের প্রশ্ন ও উত্তর

 Class 6 History Chapter 1 Question Answer. History 1st Chapter pdf 

Class 6 History Chapter 1 Question Answer

download. ষষ্ঠ শ্রেণীর ইতিহাস প্রথম অধ্যায়ের প্রশ্ন ও উত্তর। ষষ্ঠ শ্রেণীর ইতিহাস। 


Class 6 History Chapter 1 Question Answer

প্রশ্নঃ- শিলনোড়া কিসের তৈরী ?
উঃ - পাথরের তৈরী। 
প্রশ্নঃ - হামানদিস্তা কিসের তৈরী ?
উঃ - ধাতুর তৈরী। 


প্রশ্নঃ - মিক্সার মেশিন কিসে চলে ?
উঃ - বিদ্যুতে চলে। 

প্রশ্নঃ - নদীমাতৃক সভ্যতা কাকে বলে ?
উঃ - অনেক অনেক বছর আগে মানুষ নদীর ধারে বসবাস করতে শুরু করে। নদীকে ঘিরেই তাদের রোজকার বেশিরভাগ কাজ চলত। পুরোনো দিনের অনেক সভ্যতা নদীর ওপর নির্ভর করিই তৈরী হয়েছিল।  সেইসব সভ্যতার কাছে নদী  ছিল মায়ের মতো।  তাই সেগুলিকে নদীমাতৃক সভ্যতা বলা হয়। 

প্রশ্নঃ - মাত্রিক কথার অর্থ কি ?
উঃ - মায়ের মতো। 

প্রশ্নঃ - ভারতীয় উপমহাদেশের ভূগোল কি নিয়ে তৈরী  হয়েছিল ?
উঃ - উত্তর দিকের পাহাড়ি অঞ্চল , সিন্ধু ও গঙ্গা নদীর দু-পাশের বিরাট সমভূমি অঞ্চল, বিন্ধ্য পর্বতের দক্ষিনদিকের  তিনকোনা অঞ্চল নিয়ে তৈরী হয়ে ছিল ভারতীয় উপমহাদেশের ভূগোল। 

প্রশ্নঃ - ভারত শব্দের অর্থ কি ?
উঃ - ভরতের বংশধর। 

প্রশ্নঃ - প্রাচীন কালে কোন ভুখন্ড কে ভারতবর্ষ বলা হত ?
উঃ - ভারতীয় উপমহাদেশে একসময় ভরত নাম পুরোনো এক জনগোষ্ঠী বাস করত। ওই জনগোষ্ঠী যে অঞ্চলে থাকতো তাকে বলা হত ভারতবর্ষ। 

প্রশ্নঃ - কোন পর্বত ভারতবর্ষ কে উত্তর ও দক্ষিণ অংশে ভাগ করেছে ?
উঃ - বিন্ধ্য পর্বত। 

প্রশ্নঃ - বিন্ধ্য পর্বত ভারতবর্ষকে কোন দুটি অংশে ভাগ করেছে ?
উঃ - আর্যাবর্ত  ও দাক্ষিণাত্য। 

প্রশ্নঃ - কোন অঞ্চল কে আর্যবর্ত  বলা হত ?
উঃ - বিন্ধ্য পর্বতের উত্তর অংশে আর্য নামের এক জাতিগোষ্ঠী বসবাস করত বলে ওই অঞ্চলকে বলা হত আর্যাবর্ত। 

প্রশ্নঃ - কোন অঞ্চল কে দাক্ষিণাত্য বলা হত ?
উঃ - বিন্ধ্য পর্বতের দক্ষিণ অংশকে বলা হত দাক্ষিণাত্য। বিন্ধ্য পর্বত থেকে কন্যাকুমারিকা পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল দাক্ষিণাত্য অঞ্চল। 

প্রশ্নঃ - দাক্ষিণাত্যে কোন জাতির বাস ছিল ?
উঃ - দ্রাবিড় জাতির বাস ছিল। 

প্রশ্নঃ - কাবেরী নদীর দক্ষিণ অংশকে কি বলা হত ?
উঃ - দ্রাবিড় দেশ বলা হত। 
প্রশ্নঃ - দাক্ষিণাত্য অঞ্চলের ভাষাগুলিকে কি বলা হত ?
উঃ - দ্রাবিড় ভাষা বলা হত। 

প্রশ্নঃ - ভারতে কবে প্রথম যাত্রী বাহী ট্রেন চলে ?
উঃ - ১৮৫৩ সালের ১৬ এপ্রিল। 

প্রশ্নঃ - তুষার কথার অর্থ কি ?
উঃ - বরফ। 

প্রশ্নঃ - তুষার যুগে কথার অর্থ কি ?
উঃ - বরফের যুগ। 

প্রশ্নঃ - কোন যুগ কে ধাতুর যুগ বলা হয় ?
উঃ - যে যুগে মানুষ তামা, লোহা , ব্রোঞ্জ  এসব ধাতুর ব্যবহার শিখেছিল , সেই যুগ কে বলা হত ধাতুর যুগ। 

প্রশ্নঃ - লোহার যুগ কাকে বলা হত ?
উঃ - ধাতুর যুগে মানুষ একসময় অন্যন্য ধাতুর তুলনায় লোহার যন্ত্রপাতি ব্যবহার করতে শুরু করে। লোহাই তখন সবচেয়ে বেশি কাজে লাগত এবং মানুষ খুব সহজেই কাজ সারতে পারত। তাই ওই সময়কে বলা হত  লোহার যুগ। 

প্রশ্নঃ - আনুমানিক কথাটির অর্থ কি ?
উঃ - অনুমান বা আন্দাজ করে নেওয়া। 

প্রশ্নঃ - সময়ের হিসাবের সাথে আনুমানিক কথাটি ব্যবহার করা হয় কেন ?
উঃ - অনেক সময় পুরোনো দিনের সাল - তারিখ মোটামুটি করে আন্দাজ করে নিতে হ্য়। তাই সময়ের হিসাবের সঙ্গে আনুমানিক কথাটি ব্যবহার করা হয়। 

প্রশ্নঃ - প্রাক - কথাটির মানে কি ?
উঃ - প্রাক কথার মানে আগের। 


প্রশ্নঃ - প্রাক - ঐতিহাসিক যুগ  কাকে বলে ?
উঃ - প্রাক কথার অর্থ হল আগের।  অনেক বছর আগে মানুষ লিখতে পারতো না। সেই সময়ের কথা আমাদের অনুমান করে নিতে হয়। তাই এই সময়কে অনেকে প্রাক -ঐতিহাসিক যুগ  বলেন। 

প্রশ্নঃ - প্রায় - ঐতিহাসিক যুগ  কাকে বলে ?
উঃ - যে ঐতিহাসিক যুগের লিখিত উপাদান পাওয়া গেলেও তা পড়া সম্ভৱ হয়নি , সেই যুগ কে বলে প্রায় - ঐতিহাসিক যুগ। 

প্রশ্নঃ - ঐগিহাসিক যুগ কাকে বলে ?
উঃ - যে যুগের লিখিত উপাদান পাওয়া যায় ও পড়া যায় সেই সময়কালকে বলে ঐতিহাসিক যুগ। 

প্রশ্নঃ - কুষাণ সম্রাটদের মধ্যে শ্রষ্ঠ রাজা কে ছিলেন ?
উঃ - সম্রাট কনিষ্ক। 

প্রশ্নঃ - কণিষ্কব্দ  কি?
উঃ - কুষাণ সম্রাট কনিষ্ক সিংহাসনে বসার সময়কাল থেকে তিনি এক নতুন অব্দ  গণনা চালু করেন , সেই অব্দ  গণনাকে বলা হয় কণিষ্কবাদ। 

প্রশ্নঃ - কত খ্রিস্টাব্দে কনিষ্ক সিংহাসনে বসেন ?
উঃ - ৭৮ খ্রিস্টাব্দে। 

প্রশ্নঃ - কোনো খ্রিস্টাব্দ কত শকাব্দ তা কি করে জানা যায় ?
উঃ - খ্রিস্টাব্দ থেকে ৭৮ বাদ  দিলে কত শকাব্দ তা জানা যায়।

প্রশ্নঃ - গুপ্তাব্দ কে চালু করেন ?
উঃ - গুপ্ত সম্রাট প্রথম চন্দ্রগুপ্ত। 

প্রশ্নঃ - কত খ্রিস্টাব্দ নাগাদ গুপ্তাব্দ গণনা চালু হয় ?
উঃ - ৩১৯ - ৩২০ খ্রিস্টাব্দ নাগাদ। 

প্রশ্নঃ - হর্ষাব্দ কে চালু করেন ?
উঃ - রাজা হর্ষবর্ধন। 

প্রশ্নঃ - হর্ষবর্ধন কত খ্রিস্টাব্দে রাজা হন ?
উঃ - ৬০৬ খ্রিস্টাব্দে। 

প্রশ্নঃ - কবে থেকে খ্রিস্টাব্দ কথাটি ব্যবহার করা হয় ?
উঃ - জিশুখ্রিস্টের জম্মের পর থেকে। 

প্রশ্নঃ - জিশুর জন্মের আগের সময়কে কি বলা হত ?
উঃ - খ্রিস্টপূর্বাব্দ। 

প্রশ্নঃ - খ্রিস্টীয় প্রথম শতক বলতে কি বোঝ ?
উঃ - যিশুখ্রিস্টের পর থেকে একশো বছর। 

প্রশ্নঃ - এক সাথে অনেক বছর বলতে কোন কথাটি  ব্যবহার করা হয় ?
উঃ - সহস্রাব্দ। 

প্রশ্নঃ - জাদুঘর কাকে বলে ?
উঃ -  মাটির নিচে থেকে পাওয়া পুরোনো ঘরবাড়ির ধ্বংসাবশেষ , মুদ্রা , গয়না , অস্ত্র -সস্ত্র , মূর্তি ,শরীরের কঙ্কাল ইত্যাদি এবং মাটির উপরে পাওয়া নানা জিনিস যেমন - রাজা - রানীর পোশাক , অস্ত্র-সস্ত্র , ছবি নানারকম মূর্তি , বইপত্র ইত্যাদি যে ঘরে সংরক্ষণ করে রাকা হয় তাকে জাদুঘর বলে। 

প্রশ্নঃ - জাদুঘর কে ইংরেজিতে কি বলে ?
উঃ - Museum বলে। 

প্রশ্নঃ - প্রত্নতাত্বিক বা পুৰাতাত্বিক কাদের বলা হয় ?
উঃ - যারা মাটির নীচে  চাপা পড়ে যাওয়া উপাদানগুলি খুঁজে বের করেন তাদের প্রত্নতাত্বিক বা পুৰাতাত্বিক বলে। 

প্রশ্নঃ - প্রত্ন কথার অর্থ কী ?
উঃ - প্রত্ন কথার অর্থ পুরা বা পুরোনো। 

প্রশ্নঃ - তাত্বিক কথার অর্থ কী ?
উঃ - তাত্বিক কথার অর্থ  পন্ডিত  মানুষ। 

প্রশ্নঃ - ইতিহাসের উপাদান কাকে  বলে ?
উঃ - মাটির নীচের থেকে পাওয়া পুরোনো ঘরবাড়ির ধংসাবশেষ , আসবাবপত্র , মুদ্রা , গয়না , অস্ত্র-সস্ত্র , মূর্তি , শরীরের কঙ্কাল ইত্যাদি জিনিসগুলি পুরোনো দিনের সাক্ষ্য , এই জিনিসগুলিকেই ইতিহাসের উপাদান বলে। 

প্রশ্নঃ - প্রত্নবস্তু বা পুৱাবস্তু কাকে বলে ?
উঃ - পুরোনোদিনের হারিয়ে যাওয়া যেসব জিনিস প্র্থতাত্বিকেরা খুঁজে বের করেন সেগুলিকে বলে প্রত্নবস্তু বা পুৱাবস্তু।  

প্রশ্নঃ - জিগ্-স পাজল কী ?
উঃ - একটি পিচবোর্ড নিয়ে তার উপর সাদা কাগজ লাগাও।কাগজের উপর নিচের পছন্দ মতো একটি ছবি আঁকো।  এবার অসমান কয়েকটা টুকরো করে কেটে ফেলো।  তারপর ওই টুকরোগুলোকে সাজিয়ে একটা গোটা ছবি বানানোকে বলে জিগ্-স পাজল। 

প্রশ্নঃ - কোন কোন উপাদান প্রাচীনকালের ইতিহাস জানতে সাহায্য করে ?
উঃ - প্রতিবস্তু , লেখমালা , শিলাবস্তু , মুদ্রা , স্থাপত্য , ভাস্কর্য , মূর্তি , চিত্রকলা ইত্যাদির সাহায্যে। 
প্রশ্নঃ - লেখমালা কী?
উঃ - প্রাচীনকালে পাথরে বা ধাতুর পটে লিপি খোদাই করে লেখা হতো। পাথর বা ধাতুর পটে খোদাইকৃত লিপিগুলিকে লিখমালা বলা হয়। 

প্রশ্নঃ - শিলালেখা কী?
উঃ - পাথরের গায়ে খোদাই করা লিখাগুলিকে শিলালেখ বলা হয়। 

প্রশ্নঃ - প্রশস্তি কাকে বলে ?
উঃ - অনেক শাসক তাদের গুণকীর্তি নিজেরাই খোদাই করে রাখতেন। সেগুলিকে প্রশস্তি বলা হয়। 

প্রশ্নঃ - প্রশস্তি কথার অর্থ কী ?
উঃ - গুনগান করা। 

প্রশ্নঃ - কোন লিখমালা থেকে সম্রাট সমুদ্রগুপ্তের গুণাবলী সম্পর্কে জানতে পারি ?
উঃ - এলাহাবাদ প্রশস্তি থেকে। 

প্রশ্নঃ - ধর্মভিত্তিক সাহিত্যের একটি উদাহরণ দাও ?
উঃ - বৈদিক সাহিত্য। 

প্রশ্নঃ - হর্ষচরিত কার লেখা ?
উঃ - বাণভট্টের লেখা। 

প্রশ্নঃ - প্রাচীন ভারতের ইতিহাস লেখার তিনটি বিদেশী ভাষা কী  কী ?
উঃ - গ্রীক , রোমান ও চীনা। 

প্রশ্নঃ - শকাব্দ কী?
উঃ - কণিষ্কের আর এক নাম শকাব্দ। 

প্রশ্নঃ - দশ বছর বোঝাতে কোন কথাটি ব্যবহার করা হয় ?
উঃ - দশক কথাটি ব্যবহার করা হয়। 

প্রশ্নঃ - অব্দ  কী?
উঃ - ইতিহাসে সাল্ বোঝাতে অব্দ  কথাটি ব্যবহার করা হয়।  কোনো বড়ো  বা জরুরি ঘটনাকে ধরে অব্দ  গোনা হয়। 

Class 6 English Textbook (BUTTERFLY) All Activity

WBBSE Class 6 English Revision Lesson activity Click Here
Class 6 It all began with drip drip activity  Click Here
Class 6 Lesson 2 The Adventurous Clown Activity Click Here
Class 6 English The Rainbow question answer model activity Click Here
The Shop That Never Was Questions and Answers Activity Click Here
Class 6 Land of the Pharaohs All Activity Click Here
Goodbye to the Moon Question Answer Activity Click Here
I Will Go With my father A-ploughing Questions and Answers Click Here
The Blind Boy poem by Colley Cibber Activity Click Here
Smart Ice Cream Class 6 Lesson-10 Activity Click Here

No comments:

Post a Comment